Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

ভিশন ও মিশন

ভিশন ২০২১ বাস্তবায়নে স্বাস্থ্য বিভাগের রুপকল্প  উল্লেখ করা হলো।

 
১) শিশুমৃত্যু হার বর্তমানে (২০১৫-২০১৬) ৩৭ থেকে প্রতি হাজারে ১৫ তে  হ্রাস। 
     লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে গৃহিত পদক্ষেপসমূহঃ
ক) জরুরী এবং সার্বজনীন স্বাস্থ্য সেবার মান বৃদ্ধি।
খ) প্রসবপূর্ব এবং প্রসব পরবর্তী সেবা প্রদান বৃদ্ধি।
গ) ইপিআই সূচকের মান বৃদ্ধি।
ঘ) শিশুর অপুষ্টির হার হ্রাস।
ঙ) হাসপাতালে নবজাতক বিশেষায়িত  সেবা  বৃদ্ধি।
চ) সরকারী মিডওয়াইফের (ধাত্রী) সংখ্যা বৃদ্ধি।
ছ) নার্সঃ রোগী এবং ডাক্তারঃ রোগী অনুপাত হ্রাস ।
জ) মাঠপর্যায়ে স্বাস্থ্য শিক্ষা জোরদার করন।
ঝ) মাাঠ পর্যায়ে মনিটরিং জোরদার করন (অনলাইন ও অফলাইন)।
 
২) মাতৃমৃত্যু বর্তমানে প্রতিলাখে ১৭২ থেকে ৫৭ তে হ্রাস।

    

 

লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে গৃহিত পদক্ষেপসমূহঃ

ক) প্রাতিষ্ঠানিক প্রসব সম্প্রসারনের লক্ষ্যে জনগনকে উদ্বুদ্ধকরন এবং সচেতনতা বৃদ্ধি।
খ) সার্বক্ষনিক জরুরী প্রসূতি সেবা নিশ্চিত করা।
গ) প্রসবপূর্ব এবংপ্রসব পরবর্তী সেবা প্রদান বৃদ্ধি।
ঘ) হাসপাতালে সমূহে শয্যা ব্যবহারের হার বৃদ্ধি।
ঙ) জরুরী এবং সার্বজনীন স্বাস্থ্য সেবার মান বৃদ্ধি।
চ) মাঠ পর্যায়ে নিরাপদ প্রসব সম্প্র্রসারনের লক্ষ্যে দক্ষ ধাত্রী দ্বারা প্রসব বৃদ্ধি এবংজনগনকে উদ্বুদ্ধকরন ।
চ) স্বাস্থ্য খাতে প্রযুক্তির ব্যবহারবৃদ্ধি (টেলিমেডিসিন এবংমাঠপর্যায় থেকে সরাসরি তথ্য সংগ্রহ উন্নীতকরন)।
ছ) সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচি এবং পুষ্টি কর্মসূচী বাস্তবায়ন সহ মা ও শিশুর স্বাস্থ্য সেবা ও পুষ্টির মানোন্নয়ন।
জ) সংক্রামক ও অসংক্রামক রোগনিয়ন্ত্রন,প্রতিরোধ ও প্রতিকার।
ঝ) মাাঠপর্যায়ে মনিটরিং জোরদারকরন(অনলাইন ও অফলাইন)।
ঞ) চিকিৎসা,শিক্ষা ও গবেষণাকার্যক্রম শক্তিশালীকরন এবংচিকিৎসা পেশারমাননিয়ন্ত্রন।
ট) সকল হাসপাতালে আই.সি.ইউ চালুসহ কর্ম পরিবেশ উন্নয়ন।
ঠ) আর্থিক ব্যবস্থাপনার উন্নয়নএবং তথ্য অধিকার ও স্ব-প্রনোদিত তথ্য প্রকাশবাস্তবায়ন জোরদারকরা।
ড) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরাধীন স্বাস্থ্য সেবাপ্রতিষ্ঠানেরসংখ্য বৃদ্ধি,সম্প্রসারন ও রক্ষনাবেক্ষন।